
যশোর সদরের কুয়াদা দারুচ্ছুন্নাহ ফাজিল মাদ্রাসা ছাএকে মারপিটের ঘটনায় কিশোর গাং এর দুইজনকে আটক করেছে কোতোয়ালি থানা পুলিশ। স্থানীয় সুএে জানাযায়, কুয়াদা দারুচ্ছুন্নাহ ফাজিল মাদ্রাসা সপ্তম শ্রেণীতে পড়ুয়া ছাএ আব্দুর রহমান (১৫) কে প্রেম সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে এলোপাতাড়ি মেরে মাথা ফাঁটিয়ে দিয়েছে কিশোর গাং এর দুই সদস্য তারা হলেন । ভোজগাতী গ্রামের জাকির হোসেন এর ছেলে নয়ন হোসেন(১৬) ও জামজামি গ্রামের আইয়ুব আলীর ছেলে ইসরাফিল (১৭) তাদের মধ্যে একজন কুয়াদা হোসনেয়ারা সেনেট্যারির দোকানে কাজ করে। অন্য জন রাজমিস্ত্রীর কাজ করে। এলাকায় কয়েকজন কিশোর কে নিয়ে তারা তৈরি করেছে কিশোর গাং মঙ্গলবার দুপুরে কুয়াদা দারুচ্ছুন্নাহ ফাজিল মাদ্রাসা এক ছাএকে অমানবিক ভাবে নির্যাতন করেছে এই কিশোর গাং এর ক্যাপ্টেন নয়ন হোসেন ও ইসরাফিল এই বিষয়ে মাদ্রাসা অধ্যাক্ষ জসিম হোসেনের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন দুপুরে বাইরে থেকে দুইজন ছেলে এসে সপ্তম শ্রেনীর ছাএ আব্দুর রহমানকে মারছিলো সাধারণ জনগন ও এলাকা বাসি দুইজনকে আটক করে ও তাৎক্ষণিক আব্দুর রহমানকে যশোর সদর হসপিটালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে আমরা কোতোয়ালি থানা পুলিশ কে জানালে তারা কিশোর গাং এর দুই সদস্যকে থানায় নিয়ে গেছে আমরা এজাহার দায়ের করেছি এলাকা বাসি বলছেন এলাকায় মাদক থেকে শুরু করে নানা ধরনের অপরাধে জড়িয়ে আরও বেপরোয়া হয়ে উঠছে কিশোর গ্যাং। একে অপরের ক্ষমতা দেখাতে কয়েকজন মিলে পাড়া-মহল্লায় বিভিন্ন নামে গ্যাং গ্রুপ গড়ে তুলছে। আধিপত্য বিস্তার, সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্ব, মাদক ও প্রেম নিয়ে বিরোধের জেরে তারা অহরহ সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ছে।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: