
রাশেদ আলী, মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি।।
যশোর মনিরামপুর উপজেলার মশ্চিমনগর ইউনিয়ন কাটালতলা গ্রামের মেয়ে লতা খাতুন দুই সন্তানের জননী বগুড়া জেলার মাগুরা উপজেলার নিচন্তপুর গ্রামে বিবাহ হয়। স্বামী সন্তান নিয়ে বাবার বাড়ি বেড়াতে আসে। এরমাঝে কি কারনে গ্যাস ট্যাবলেট খেয়ে আত্মহত্যা করেছে সঠিক জানা যায়নি। তবে
স্থানীয়রা জানান তার ছোট বেলা থেকে মানুষিক সমস্যা ছিলো। খবর পেয়ে স্থানীয় রাজগঞ্জ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ ঘটনা স্থল এসে লতার অবিভাবকদের সাথে ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান আবুল হোসেন এর সাথে কথা বলে লতার লাশ ময়নাতদন্ত ছাড়ায় দাফনের অনুমতি দেন।
এদিক পাশে ঋষি পল্লীতে ডলি নামে দুই সন্তানের জননীর মৃত্যু নিয়ে ধূম্রজাল সৃষ্টি হয়। এদিকে মেয়ের পরিবার দাবী তোলেন তাকে হত্যা করা হয়েছে। ডলির লাশ ময়নাতদন্তের জন্য যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে মর্গে পাঠানোর নির্দেশ দেন রাজগঞ্জ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র ইনচার্জ শাহাজান কবীর।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: