
যশোরে কুয়াদা রমরমা তাড়ি ও বিভিন্ন মাদকদ্রব্য ব্যবসা এলাকাবাসী অতিষ্ঠ যার দেখার কেউ নেই? কিন্তু তা কোনভাবেই থামানো যাচ্ছে না। জানাযায়,মণিরামপুর উপজেলার ভোজগাতী ইউনিয়নের জামজামি গ্রামের মৃত হোসেন আলী বিশ্বাসের ছেলে যাকে এলাকার মানুষ এক নামে চেনে তাড়ি জব্বার বিশ্বাস ও জব্বারের ছেলে মুরাদ হোসেন ও মৃত হোসেন আলীর বড় ছেলে আজিজুর বিশ্বাসের দুই ছেলে ইকবাল ও বিল্লাল খুবই বেপরোয়া হয়ে উঠেছে তা ছাড়া জব্বার বিশ্বাস ও আজিজুর বিশ্বাস সহ তাদের নামে একাধিক মাদক মামলা আছে যা চলমান জামিনে বেড়িয়ে প্রসাশনের নজর ফাঁকি দিয়ে বিভিন্ন রকমের কৌশলে বিক্রি করছে তাড়ি হাঁড়িতে খেজুর ও তালের রস রয়েছে বলে প্রচার করা হয়। কিন্তু কাছে গেলেই নিচু স্বরে বিক্রেতা জব্বার বলেন-কি চাই তাড়ি । এর সবগুলোই স্থানীয়ভাবে তৈরী বিশেষ ধরনের মাদক। কোমল পানীয়ের খালি বোতলে ভরে ৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত এই মাদক দেদারছে বিক্রী করা হচ্ছে। যা তাদের প্রতিদিন আয় হচ্ছে ৫ থেকে ১০ হাজার টাকা এদের কি থামানোর কেউ নেই। আর পুলিশ এলেই পাল্টে যাচ্ছে তাদের হালচাল তারা পুলিশকে বলছে যশোর আফগানী থেকে গাছির লাইসেন্স করা আছে তারা তাড়ি বানিয়ে দিয়ে আসে তাতে সামান্য কিছু পয়সা পায় কিন্তু এমনটা বললেও সেটা সত্যি নয় তারা ভাতের ফ্যান ও পানিতে নেশাদ্রব্য মিছিয়ে বিক্রি করে আসছে বহুদিন ধরে এবং লক্ষ লক্ষ টাকার মালিক হয়ে গেছে তারা কুয়াদা জামজামি গ্রামে হট্টাটপাড়ার সন্ধা হলেই দেখা মিলে নানা অচেনা মানুষের আনাগোনা জব্বার ও তার ছেলে মুরাদ আজিজুর বিশ্বাসের ছেলে ইকবাল ও বিল্লাল বিভিন্ন মাদক বিভিন্ন ভাবে পৌছে দিচ্ছে তারা কখনো পালছার মটরসাইকেলে কখনো বাই সাইকেলে কখনো বা নার্সারির ভিতরে চলছে তাদের এই রমরমা ব্যবসা ও সেবন। তবে এই ঘটনার বিষয় এলাকাবাসীর অভিযোগ স্কুল পড়ুয়া ও কলেজ পড়ুয়া ছেলেরা বেশি ঝুকছে এই মরণ নেশাই এলাকার যুবসমাজ ধংশের পথে এলাকার চলছে বিভিন্ন অপকর্ম, তবে সচেতন মহল কোন ভাবেই তাদেরকে থামাতে পারছে না। এ ঘটনার বিষয় এলাকাবাসী তদন্ত পূর্বক প্রশাসনের আশু- হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: