পটিয়ায় ঋণ দেওয়ার নামে একাধিক মানুষের সাথে প্রতারনার অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৩:৪৯

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ ১৩:৪৯

ছবি সমসাময়িক
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ- চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা ছনহরা ইউনিয়নের চাটরা গ্রামের মোঃ শওকত প্রকাশ ফরহাদ নামে এক ব্যাক্তি ঋণ দেওয়ার নামে একাধিক মানুষের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী আনোয়ারা উপজেলার হাইধর ইউপি মালঘর গ্রামের মোহাম্মদ ফয়েজুল্লাহ মিশকাত বাদী হয়ে মোঃ সৈকত প্রঃ ফরহাদ ও মোরশেদা বেগম এর বিরুদ্ধে পটিয়া থানায় ৫ সেপ্টেম্বর রাতে অভিযোগ দায়ের করেছে। সৈকত ওরপে ফরহাদ এর বাড়ি পটিয়ার চাটরা গ্রামের মোঃ তালেব আলীর পুএ, মোরশেদা বেগম আনোয়ারা উপজেলার এনজিও সংস্থা জীবন ধারা ঋণ সংস্থার ফিল্ড অফিসার। থানার অভিয়োগ সুএে জানাযায়, মিশকাত দীর্ঘদিন য়াবত আনোয়ার উপজেলার জয়কালী বাজারে এপিএল হোসেন নিউমার্কেট চয়নিকা ফ্যাশন নামক দোকান খুলে ব্যাবসা করে আসছিলেন। গত দেড় বছরে করোমহামারী করোনার কারণে অর্থ সংকটে পড়েন । এতে মিশকাত আনোয়ার জীবন ধারা ঋণ সংস্থা ফিল্ড অফিসার মোরশেদা বেগম এর কাছে যায় দোকান পরিচালনা করতে ঋণ নেওয়ার জন্য। মোরশেদা বেগম মোঃ সৈকত প্রকাশ ফরহাদ নামে এক ব্যাক্তির সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। সৈকত দেশের নামকরা শিল্পপতি এস আলম গ্রুপের ঝণ সংস্থা থেকে ১৫ লাখ টাকা ঋন দেবে এবং তার পিতা তালেব আলী একজন জজ ও সহ নানান পরিচয় দিয়ে ১৫ লক্ষ টাকা ঋণ দিলে এর বিপরীত শওকত কে তিনটি স্বাক্ষরিত চেক,দোকানের ট্রেডলাইসেন্স, জাতীয় পরিচয় পএের ফটোকপি,দুই কফি পার্সফোট সাইজের ছবি, ও ঋণ প্রদানের প্রতি লক্ষ টাকা ঋনের টাকায় ৭ হাজার পাঁচশত টাকা আমানত হিসেবে এক লক্ষ ১২ হাজার ৫ শত টাকা দিতে হবে। মিশকাত সরল বিশ্বাস ১ লক্ষ ১২ হাজার ৫শত টাকা আমানত হিসেবে সৈকত ওরপে ফরহাদ কে দেন গত তিন মাস আগে । কিন্তু ফরহাদ ১৫ লক্ষ টাকা ঋণ আজ নয় কাল করে সময়ক্ষেপন করে। এতে মিশকাত এর সন্দেহ হয়। গত ৫ সেপ্টেম্বর ঋণের টাকা চাইলে মিশকাতকে নানান ধরনের ভয়ভীতি হত্যার হুমকি ধামকি মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করবে আস্ফালন করে বলে থানার দায়েরকৃত অভিযোগ সুএে জানাযায়। এছাড়াও উক্ত সৈকত এইভাবে বিভিন্ন মানুষের সাথে প্রতারনা করে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে ভুক্তভোগী মোঃ ফয়েজৃল্লাহ মিশকাত অভিযোগ করেন। সে এ ব্যাপারে উর্ধতন পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন। এ বিষয়ে পটিয়া থানার সেকেন্ড অফিসার হিরু বিকাশ জানান, অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আপনার মূল্যবান মতামত দিন: