বিশেষ প্রতিনিধি।।

চট্টগ্রামে পটিয়া চতুর্থ ধাপে ইউপি নির্বাচনে ২৬ ডিসেম্বর। এ নির্বাচনে জঙ্গলখাই ইউনিয়ন পরিষদের স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়েছেন মাইজভান্ডারি গাউসিয়া হক কমিটি বাংলাদেশ পটিয়া পৌরসভা শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী ও সমাজ সেবক দিদারুল আলম। গত ৫ বছর তিনি এলাকার সুখে- দুঃখে মানুষের ছিলেন। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের তুলনায় আপনি বয়সে তরুণ এবং জনপ্রতিনিধির নির্বাচন এটাই প্রথম। দিদারুল আলম বলেন,যদি জনগণ আমাকে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন, তবে সবকিছুর আগে জলাবদ্ধতা দূর করতে কাজ শুরু করব। শতভাগ দুর্নীতিমুক্ত করব। জনগণকে সেবা দেওয়াই হবে মূল লক্ষ্য। শিশু–কিশোরদের মেধা বিকাশের জন্য পাবলিক লাইব্রেরি ও বিনোদন করব। স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী দিদারুল আলম প্রচার প্রচারণায় এগিয়ে রয়েছে। দিদারুল আলম দৈনিক জনতা দৈনিক ইনফো বাংলা কে জানান, তিনি কটাক্ষ করে কাউকে কিছু বলেনা। আমি চাঁদাবাজি বিশ্বাস করি না। অন্যায় করি না। আমাকে যদি কেউ গালি দেয়, তাহলে কি আমার আত্মীয়স্বজন বসে থাকবে। কাদা–ছোড়াছুড়ি সেই জায়গা থেকেই শুরু।ভোটাররা পরিবর্তন চান। বিশেষ করে নারী- পুরুষ ভোটাররা আমাকে ভোট দেওয়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছেন। তাঁরা বর্তমানে অবহেলিত জঙ্গলখাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে আমাকে চাই। আমি সরকারের সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জনগণের ভোট অধিকার নিশ্চিত করার আহবান জানান। জনগণ আমাকে ভোট দেবে। প্রশাসনের ভূমিকা আপাতত ঠিক আছে। প্রচার–প্রচারণায় কোনো বাধার মুখে পড়িনি। আমি আশাবাদী ভোটের দিন পরিবেশ ভালো থাকবে। দিদারুল আলম জানান, যেখানে যাচ্ছি ভোটারগণ ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। প্রতিদিন ১০/১২ সভা সমাবেশ প্রচুর লোক সমাগম হচ্ছে। আমি টাকা দিয়ে ভোটারদের কাছে টানছি না। ভালোবাসায় কাছে আসছে। আমার হাসিমুখ দেখেই পাশে আসছে। অভিযোগ সত্য নয়। শতভাগ নিশ্চিত আমি জয়ী হব। আমার আচরণে সবাই মুগ্ধ। মনে যদি ভালোবাসা না থাকে, টাকা দিয়ে কিছু হয় না। সর্বশেষ আমার অনুরোধ ২৬ ডিসেম্বর চতুর্থ ধাপে ইউপি নির্বাচনে জঙ্গলখাইনবাসী আনারস মার্কায় ভোট দিয়ে বিজয়ী করার আহবান জানান।