মাহবুবুর রহমান জিলানী, স্টাফ রিপোর্টার।। উচ্চ শিক্ষার সম্প্রসারণ ছাড়া কোন দেশেরই সার্বিক উন্নয়ন সম্ভব নয়। উচ্চশিক্ষা উচ্চ উন্নয়নের চাবিকাঠি। বিশ্বের যে দেশ যত বেশী উন্নত সে দেশ উচ্চ শিক্ষায় তত বেশী অগ্রগামী। আর শুধুমাত্র সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় উচ্চ শিক্ষাকে দুয়ারে দুয়ারে পৌঁছে দেয়াও সম্ভব নয়। বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে তাই বহু পূর্বেই বেসরকারীভাবে উচ্চশিক্ষাকে স্বীকৃতি প্রদান করা হয়েছে। ১৯৯৬ সালে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ বাংলাদেশের শিক্ষা কার্যক্রম শুরু করে। এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ বর্তমানে বাংলাদেশের একটি অন্যতম বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এ পর্যন্ত উচ্চশিক্ষা সম্প্রসারণে যথেষ্ট ভূমিকা রেখে চলেছে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ । সামার সেমিস্টার ২০২১ এ ভর্তিমেলা শুরু হয়েছে ০১ এপ্রিল থেকে। মেলা চলবে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। মেলায় রয়েছে র‌্যাফেল ড্র। শিক্ষার্থীদের নানা রকম সুযোগ সুবিধা দিয়ে থাকে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তান এখানে সম্পূর্ণ বিনা বেতনে অধ্যয়ন করছে। এছাড়াও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধার মধ্যে রয়েছে মেধাবী ও দরিদ্রদের জন্য ফ্রি অধ্যয়নের ব্যবস্থা, বিভিন্ন রকম পুরস্কার, নিয়মিত সেমিনার, ওয়ার্কশপ, ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুবিধা, শিক্ষা সফর। নিয়মিত প্রকাশনার মধ্যে রয়েছে জার্নাল, বিভাগীয় জার্নাল, নিউজ লেটার ইত্যাদি। আমাদের জন্য খুবই গর্বের বিষয় যে, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে অনেক বিদেশী শিক্ষার্থীরাও উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে। এবং এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রচুর শিক্ষার্থী ক্রেডিট ট্রান্সফারের সুবিধা নিয়ে বিদেশের অনেক নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়েও অধ্যয়ন করছে। গর্বিত পদভারে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ অতিক্রম করছে ২৫ বছর। বর্তমানে ঢাকার আশুলিয়ায় প্রায় ৯ একর জমির উপর অত্যন্ত মনোরম পরিবেশে বিশ্ববিদ্যালয়টি তার স্থায়ী ক্যাম্পাসে শুধুমাত্র ক্যাম্পাস পদ্ধতিতে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান ড. রিটা আশরাফ বলেন,বাংলাদেশের মধ্যে এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অন্যতম। আমরা ছাত্র - ছাত্রীদের শিক্ষার মান বৃদ্ধিতে বদ্ধ পরিকর।এখানে মুক্তিযুদ্ধার সন্তানদের ফ্রী বেতনের অধ্যায়নের সুযোগ রয়েছে।